"I was reading the dictionary. I thought
it was a poem about everything."
                     --Steven Wright

Digital Citizenship

Digital Citizenship এর মাধ্যমে প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় এগুলোর উপযুক্ত, নৈতিক এবং নিরাপদ ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়। Digital Privacy, Digital Security, Online Reputation এবং Cyber Bullying এর মতো বিষয়গুলোও এর অন্তর্ভুক্ত। যেহেতু প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাই Digital Citizenship এর ব্যাপারে জ্ঞান ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

Digital Citizenship বা ডিজিটাল সিটিজেনশিপ কি?

Digital Citizenship বা ডিজিটাল সিটিজেনশিপ বলতে প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহারকে বুঝায়, যেখানে ব্যবহারকারীরা এই ব্যাপারে সচেতন যে কিভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করা উচিৎ আর কীভাবে উচিৎ না। 

সংজ্ঞা ২: 

Digital Citizenship হলো ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যেন ব্যবহারকারীগণ প্রযুক্তিকে একটি ইতিবাচক, উৎপাদনশীল এবং নৈতিক উপায়ে ব্যবহার করছে। 

English Definition:

বিখ্যাত ওয়েবসাইট Common Sense Media এর ভাষ্যমতে, “the norms of appropriate, responsible behavior with regard to technology use." 

মুলতত্ত্ব

ডিজিটাল সিটিজেনশিপ এর পরিধি দিন দিন বেড়ে চলেছে। প্রতিনিয়ত প্রযুক্তির নানা রকমের নেতিবাচক ব্যবহার এর অন্যতম প্রধান কারন। ডিজিটাল সিটিজেনশীপ এর বেশ কিছু আলোচ্য বিষয়ের মাঝে রয়েছে: 

Online Safety: 

আমাদের জীবনযাপনকে সহজ করার জন্য আমরা মোবাইল ব্যাংকিং, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে থাকি। একই সাথে নানা রকমের সোশ্যাল মিডিয়া ও শপিং ওয়েবসাইটের একাউন্টের সাথে ব্যাংক একাউন্টের তথ্য সংযুক্ত করা হয়। অনেক সময়ই দেখা যায়, নানা রকমের নিরাপত্তার জাল ভেদ করে আমাদের এই সকল তথ্যগুলো ভুল হাতে চলে যায়। এ থেকে আমরা প্রতারণার স্বীকার হতে পারি। এই কারনে অনলাইন সেইফটি খুবই গুরুত্বপুর্ণ। 

Digital Responsibility: 

অনলাইনে একজনের প্রতি অন্যজনের ব্যবহার একজন মানুষের অনলাইনের বাইরের জীবনকেও প্রভাবিত করতে পারে। তাই এই ব্যাপারে সতর্ক থাকা আমাদের কর্তব্য। 

Digital Privacy: 

প্রতিটা মানুষেরই তার নিজের ব্যক্তিগত তথ্যকে অনলাইনে গোপণ রাখার অধিকার আছে। এই কারণে আমরা নানা রকমের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি। Digital Privacy তাই  ডিজিটাল সিটিজেনশিপ এর একটি প্রয়োজনীয় আলোচ্য বিষয়। 

ডিজিটাল সিটিজেনশিপ যে শুধুমাত্র ব্যক্তিগত পর্যায়েই হতে হবে এমন না। এটি প্রাতিষ্ঠানিক কিংবা সামাজিক পর্যায়েও হতে পারে। অনেকক্ষেত্রেই সাইবার বুলিং এর মতো ব্যাপারগুলো ব্যাক্তিগত পর্যায়ে হয় না। অনেক সময়ে অনেক মিলে একজনের উপরে হতে পারে। আবার, একটি সম্প্রদায় অন্য সম্প্রদায়ের উপরেও করতে পারে। একই সাথে কোনো একটি সমস্যা সমাধানে Digital Platform এ সবার মিলিত অংশগ্রহণ Digital Citizenship এর একটি ভালো ইতিবাচক উদাহরণ হতে পারে।

বাস্তব উদাহরণ

Digital Citizenship এর বাস্তব জীবনে ব্যবহার অনেক। যেমন:

  • Common Sense Media নামের ওয়েবসাইট নানা রকমের ইন্টারনেট বিষয়বস্তু বিশেষত মুভি এবং টিভি সিরিজের ইতিবাচক দিক  কি আছে আর নেতিবাচক কি জিনিস আছে, এতে Profinity, Pornography এর মতো কোনো উপাদান রয়েছে কিনা, বাচ্চাদের দেখা উচিৎ কিনা এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে। এতে তারা ইতিবাচক বিষয়বস্তুগুলোর দিকে মানুষকে আগ্রহী করছে আর নেতিবাচক দিক যেমন সাবস্টেন্স এবিউজ, সাইবার বুলিং এর মতো ব্যাপারগুলোকে তুলে ধরে ওই বিষয়গুলো থেকে আমাদের দূরে থাকতে সতর্ক করছে। 
  • Go Fund Me নামের ওয়েবসাইট নানা রকমের প্রয়োজনে মানুষকে সহায়তা প্রদানের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।
  •  নানা রকমের মুভি কিংবা টিভি সিরিজের পুর্বে সতর্কবার্তা দেওয়া থাকে। Age Rating এর ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই সবই বাস্তব জীবনে Digital Citizenship এর ব্যবহার।
  • বাবা-মা তাদের সন্তানকে নেতিবাচক ওয়েবসাইট বা প্রযুক্তি থেকে দূরে রাখতে Profinity Filter কিংবা Parental Guidance ব্যবহার করে থাকেন। 

Use Term In Sentences: 

  1. Digital Citizenship involves responsible and ethical use of technology.
  2. Digital Citizenship includes understanding the impact of our online actions on ourselves and others.

 

Share it: