প্রযুক্তিখাতে বেশ আলোচিত এক নাম হল Augmented Reality. প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে সাধারণ ছবিসমূহকে বাস্তব দুনিয়ার আলোকে গ্রাহকদের সামনে উপস্থাপন করার মাধ্যম হিসেবে পরিচিত একটি ধারণার নাম অগমেন্টেড রিয়েলিটি বা AR.
Augmented Reality হল এক ধরণের বাস্তবিক ভৌত জগতের প্রতিকৃতি যেখানে ডিজিটাল ইমেজকে আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম এবং সেন্সর এর মাধ্যমে প্রযুক্তির সংস্পর্শে কার্য সম্পাদন করে ব্যবহারকারীদের সামনে বাস্তবিক আঙিকে উপস্থাপন করা হয়।
প্রযুক্তির সংস্পর্শে ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রের মাধ্যমে ত্রিমাত্রিক অবস্থা দৃষ্টিলব্ধ করে তথ্য কিংবা কোন ছবিকে ব্যবহারকারীর সামনে বাস্তব জগতের আলোকে উপস্থাপন করার মাধ্যমকে বলা হয় Augmented Reality (AR) বা অগমেন্টেড রিয়েলিটি.
Merriam Webster এর মতে,
"It is an enhanced version of reality created by the use of technology to overlay digital information on an image of something being viewed through a device."
Real-Life Examples:
এই উদ্দীপিত বাস্তবতা প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতার সঞ্চার করেছে। বিভিন্ন ডিভাইস এর মধ্যে গ্লাস কিংবা লেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে এই প্রযুক্তি বিভিন্ন খাতে বহুল ব্যবহৃত হচ্ছে।
এই প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহারিক ক্ষেত্র হল -
আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা পরিচালনা করার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় এই প্রযুক্তির। এ আর এপ্লিকেশন এর মাধ্যমে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
বিভিন্ন টুলস এবং এপ্লিকেশন তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় AR প্রযুক্তি । তবে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান নিজেদের বিজনেস পরিচালনা করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে সাহায্য নিচ্ছে AR প্রযুক্তির।
নানান ধরণের ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র তৈরির ক্ষেত্রে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার করা হয় AR.
কোন কন্টেন্ট কিংবা কোন ধরণের ছবি দেখার জন্য প্ৰয়োজন পরে লেন্স এর। কিন্তু ভালো কোয়ালিটির ছবি দেখতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই AR লেন্স বেশ সাহায্য করবে।
বাস্তব কিংবা ডিজিটাল দুনিয়ার তথ্য সংগ্রহের জন্য ডাটা এনালাইসিস করার প্রয়োজন পরে । যখন কোন ধরণের ক্যামেরা দিয়ে আমরা ছবি তুলি তখন সে ছবিটি সেন্সর সাথে যুক্ত হয়ে AR এর মাধ্যমে আমাদের বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতার আলোকে ডিজিটাল ইমেজ আকারে উপস্থাপন করে।